Class 7 Sahityamela
মেঘ-চোর
অধ্যায় ১৬
মেঘ-চোর
• লেখক পরিচিতি
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় (১৯৩৪-২০১২খ্রি.)-এঁর জন্ম বাংলাদেশের ফরিদপুরে। ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা- সম্পাদক। ‘আত্মপ্রকাশ’ তাঁর লেখা প্রথম উপন্যাস, আর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘একা এবং কয়েক জন’। কবি হিসাবে তাঁর খ্যাতি অসামান্য।
ছোটোদের মহলেও সমান জনপ্রিয় তিনি। প্রথম কিশোর উপন্যাস ‘ভয়ঙ্কর সুন্দর’। ‘নীললোহিত’ ছদ্মনাম ছাড়াও ‘সনাতন পাঠক’ ও ‘নীল উপাধ্যায়’ নামেও লিখেছেন। ‘আনন্দ পুরস্কার’, ‘বঙ্কিম পুরস্কার’, ‘সাহিত্য আকাদেমি’ ইত্যাদি নানা পুরস্কারে তিনি সম্মানিত।
তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস ‘প্রথম আলো’, ‘সেই সময়’, ‘পূর্ব পশ্চিম’, ‘মনের মানুষ’, ‘অর্জুন’, ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’। গ্রন্থ সংখ্যা দুশোর বেশি। তাঁর লেখাগুলি চলচ্চিত্রে, বেতারে ও টিভির পর্দায় রূপায়িত ও পৃথিবীর নানা ভাষায় অনূদিত।
বিষয়বস্তু
পুরন্দর চৌধুরি একজন বিরাট বড়ো বিজ্ঞানী। তাঁর অসামান্য আবিষ্কার বিজ্ঞানে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। বিভিন্ন দেশের মেঘ চুরি করে এনে অন্য যেকোনো দেশে তিনি বৃষ্টি ঘটাতে পারেন। আর এই আবিষ্কার রাষ্ট্রসংঘকেও চিন্তায় ফেলে দিয়েছিল। এই পুরন্দর চৌধুরি বোস্টন শহরে আবহাওয়া বিষয়ক একটি আলোচনায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন।
সেখানে পরিচয় হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণায়রত অসীমার সঙ্গে। এই আলোচনা সভাতে কারপভ নামে একজন পুরন্দরকে মেঘ-চোর বলে গালাগাল করেন। পুরন্দর চৌধুরি এতে প্রচন্ড রেগে যান এবং জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। জ্ঞান ফিরলে প্রথমেই তিনি অসীমাকে দেখতে পান। এবং ধীরে ধীরে জানতে পারেন অসীমা তাঁর ভাইঝি। এর পর পুরন্দর তাঁর গবেষণার সমস্ত কিছু অসীমাকে জানায়। এবং এও জানায় মাউন্ট চেম্বারলিনের বরফগলা জলে ভর্তি লেক শ্রেভারের জলকে মেঘে পরিণত করে বিভিন্ন দেশে বিক্রি করবেন আর কিছুটা পাঠাবেন কারপভের দেশে।
শুধু তাই নয় আটল্যান্টিস নামক লুপ্ত সভ্যতা এই লেকের তলায় রয়েছে এই গোপন রহস্য পুরন্দর জানায়। ওই লেক শুকানোর জন্য মার্কারির সঙ্গে আরো এগারোটি ধাতু মিশিয়ে একটি অ্যালয় সৃষ্টি করেছেন তিনি। যেটি পাঁচ মিনিটে লেক শুকিয়ে মেঘ সৃষ্টি করতে পারবে।
ধীরে ধীরে পুরন্দর যখন লেক শুকানোর জন্য এগোন তখন অসীমা পকেট থেকে রিভালভার বার করে তাঁকে বাধা দেয়। কারণ পুরন্দর যত বড়োই বিজ্ঞানী হন প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট করার অধিকার তাঁর নেই। অসীমা এও জানায় সে তাঁর ভাইঝি নয়; সে কারপভের মেয়ে।
পুরন্দর অনুভব করতে পারে সত্যিই প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট করা উচিত নয়। তাই যে রকেটে করে ওরা লেকের কাছে গিয়েছিল সেই যন্ত্রটিকে অসীমা মহাশূন্যে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল, যেখানে অ্যালয়টিকে রেখে তারা ফিরে আসে।
১ . সন্ধি করো:
বৃষ + তি-বৃষ্টি। অপ ইক্ষা-অপেক্ষা। গবেষণা। পরি+ ঈক্ষা-পরীক্ষা। আবিঃ গো + এষণা- কার- আবিষ্কার
কিম্ + তু-কিন্তু।
২ সন্ধি বিচ্ছেদ করো:
নিরুদ্দেশ-নিঃ + উদ্দেশ। বিয়োগ-বিঃ যোগ। উত্তাপ- উৎ + তাপ। নির্জন-নিঃ+জন। যুগান্ত-যুগ + অন্ত
• সঠিক অর্থবিধান
রকেট-পৃথিবীর অভিকর্ষের টান ছাড়িয়ে মহাশূন্যে যাওয়ার দ্রুতগামী যান। কম্পিউটার-যন্ত্রগণক। পুরন্দর-ইন্দ্র। দিকবিজয়-সর্বদিক বা নানা দেশ জয়। তুষার যুগ-হিমযুগ। যুগান্তকারি-নতুন যুগ শুরু করার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এয়ার কান্ডিশানড়-শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত, বাতানুকূল। প্রাগৈতিহাসিক-যে যুগ থেকে ইতিহাস জানা গেছে তার পূর্ববর্তী যুগের। নিশ্চিহ্ন-অদৃশ্য, উধাও। মাঝারি-পারদ। অ্যালয়-ধাতুসঙ্কর। এয়ারটাইট- বায়ুনিরোধক। স্পাই-চর, গোয়েন্দা। সকেট-কোটর। অকেজো– অকর্মণ্য, অব্যবহার্য।
৩. নীচের শব্দগুলিতে ব্যবহৃত নঞর্থক উপসর্গগুলি দিয়ে নতুন শব্দ তৈরি করো:
উপসর্গ—যেমন—নতুন শব্দ তৈরি
অ—অচেনা—অচেনা রাজ্যের খোঁজে বেরিয়েছি আমি।
নি—নিখুঁত—অচেনা রাজ্যের খোঁজে বেরিয়েছি আমি।
বি—বিদেশ—বিদেশে মানুষের চরিত্র পাল্টে যায়।
নিঃ—নিশ্চিহ্ন—নিশ্চিহ্ন প্রায় ধ্বংসস্তূপের পাশে দাঁড়িয়ে আছি।
বে—বেবন্দোবস্ত—পল্টুবাবু খুব বেবন্দোবস্তি মানুষ।
৪. নঞর্থক উপসর্গ ছাড়া অন্যান্য উপসর্গের ব্যবহারে তৈরি শব্দও এই গল্পে কম নেই। এখানে সেই ধরনের একটি করে শব্দ দিয়ে দেওয়া হলো, প্রতিটি উপসর্গ দিয়ে আরো পাঁচটি করে শব্দ লিখতে হবে তোমাকে।
উপসর্গ— যেমন—নতুন তৈরি শব্দ
প্র—প্রশংসা—প্রকরণ, প্রকর্ষ, প্রকল্প, প্রকৃতি, প্রকোপ
আ—আলাপ—আজগুবি, আকুল, আকর্ষণ, আকর্ণ, আকন্দ
বি—বিজ্ঞানী—বিজয়া, বিচ্ছেদ, বিচরণ, বিকল্প, বিগলন
প্রাক্—প্রাগৈতিহাসিক—প্রাকার্য্য, প্রাকার, প্রাক্কাল, প্রাকৃতিক, প্রাকৃত
সম্—সংক্ষেপ—সংসার, সংবরণ, সংহতি, সংস্কার, সংশয়
অধি—অধিকার—অধিগ্রহণ, অধিরথ, অধিবাসী, অধিষ্ঠাত্রী, অধিবিদ্যা
৫. ‘অসীমা বলল, না তা নয়, …এক বিশাল মেঘ নিয়ে আকাশে-আকাশে ফেরিওয়ালার মতন ঘুরছেন’ আর… ‘আমি তো মেঘের ব্যবসাদার নই…’ উদ্ধৃতাংশটিতে ‘ফিরিওয়ালা’ আর ‘ব্যবসাদার’ শব্দ দুটি পাচ্ছি, এই ‘ওয়ালা’ এবং ‘দার’ অনুসর্গ দুটি ব্যবহার করে অন্তত পাঁচটি করে নতুন শব্দ বানাও।
ওয়ালা-বাড়িওয়ালা, কাবুলিওয়ালা, মাছওয়ালা, দইওয়ালা, রিকশাওয়ালা, ফলওয়ালা, সবজিওয়ালা।
দার-অংশীদার, অকৃতদার, ভাগীদার, জোতদার, পাওনাদার, দোকানদার, আড়তদার।
৬. এই গল্পটিতে অজস্র শব্দদ্বৈত ব্যবহৃত হয়েছে। কোনটি কোন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে বুঝে নিয়ে অথবা গঠনগত বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী নীচের খোপগুলিতে শব্দবাক্স থেকে শব্দ নিয়ে সঠিক স্থানে বসাও। একটি করে উদাহরণ দিয়ে দেওয়া হলো-
উত্তর:
দ্বিরুক্তি অর্থে:
উড়িয়ে উড়িয়ে, পরেপরে, মুচকি মুচকি, সত্যি সত্যি।
ঈষদর্থে/সাদৃশ্য অর্থে :
মেঘ-মেঘ, কোথাও কোথাও, কিছু কিছু, একটু একটু
প্রকৃত শব্দ+বিকৃত শব্দ :
হইচই, খোঁড়াখুড়ি, খোঁজাখুজি, বোমা-টোমা, ঠিকঠাক, জানলা-টানলা, টলটলে।
সমার্থক শব্দযুগ্ম :
খালবিল, গাছপালা, জল্পনা-কল্পনা, জীব-জন্তু, আত্মীয়-স্বজন।
বিপরীতার্থক শব্দযুগ্ম :
যোগ-বিয়োগ, কমে-বাড়ে, এদিক-ওদিক।
ধ্বন্যাত্মক/অনুকারাত্মক :
হা-হা, ঝকঝক।
৭. সমার্থক শব্দ লেখো:
জব্দ-নাকাল, নিরুদ্দেশ-নিখোঁজ, কারবার-পেশা, লুপ্ত-
বিলীন, নিখুঁত-ত্রুটিহীন, কৃত্রিম স্বভাবজ নয় কিন্তু কিন্তু ক্রিয়ার দ্বারা নিষ্পন্ন, ধ্বংস- বিনাশ, শ্রদ্ধা- ভক্তি, অনুগ্রহ- আনুকূল্য, স্থির-নিশ্চল
৮. নীচের শব্দগুলির দুটি করে পৃথক অর্থ জানিয়ে প্রত্যেকটি
মানের জন্য আলাদা আলাদা বাক্য লেখো।
কাণ্ড-(গাছের গুঁড়ি) গঙ্গার ধারে গাছের কান্ড পড়ে আছে।
কান্ড-(গ্রন্থের বিভাগ) রামায়ণ সপ্তকাণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে।
বল-(শক্তি) শরীরে বল আনার জন্য পুষ্টিকর খাবার খাও।
বল-(খেলবার গোলক) ফুটবল নিয়ে খেলতে চল।
যোগ-(মিলন) দুই এবং দুই যোগ করলে চার হয়।
যোগ-(সাধনা) রামদেব যোগসাধনা করেন।
আলাপ (পরিচয়) নতুন বন্ধুর সঙ্গে আলাপ করতে ভালোই লাগে।
আলাপ-(মার্গ) গানের আলাপ সঠিকভাবে করো।
ব্যাপার-(ঘটনা) ভীষণ ব্যাপার হয়ে গেছে।
ব্যাপার (বিষয়) কারো সাংসারিক ব্যাপারে নাক গলাতে নেই।
অঙ্ক-(কোল) মাতৃ অঙ্কে শিশু খেলা করছে।
অঙ্ক-(পরিমাণ) পড়াশোনায় টাকার অঙ্ক ভালোই লাগে।
পর-(ভিন্ন) পরকে আপন করে নাও।
পর-(‘উপর’ এর সংক্ষিপ্ত রূপ) মাথার পরে দেয়নি তুলে বাস।
ধার(ধারকারী) অমল ছিল আমার সূত্রধার।
ধার(প্রান্ত) রাত্রে নদীর ধারের পরিবেশ মনোরম।
চেয়ে-(অপেক্ষা) অর্জুনের চেয়ে বড়ো বীর কর্ণ।
চেয়ে- (চাওয়া) উত্তর চেয়ে লজ্জা দেবেন না।
জন-(ব্যক্তি) শতজন মিলে একটি মানুষকে মারতে পারে না।
জন(শ্রমিক) জন খাটানো মালিকের কাজ।
—————————————————————————————————————
৯. সমোচ্চারিত/প্রায়-সমোচ্চারিত ভিন্নার্থক শব্দগুলির অর্থ লিখে আলাদা আলাদা বাক্যরচনা করো:
—————————————————————————————————————-
চাপা-(চাপা দেওয়া) গাছের গোড়ায় মাটি চাপা দেওয়া হল।
চাঁপা (ফুল) গাছ ভর্তি চাঁপা ফুল।
যোগ(মিলন): তোমার মনের সঙ্গে আমার মনের যোগ হলো।
যুগ-(বারোবৎসর কাল) রামচন্দ্র এক যুগ বনে ছিলেন।
লক্ষ-(লাখ) একলক্ষ টাকা তোমাকে দিলাম।
লক্ষ (দর্শনযোগ্য): আমি সকালেই মূর্তিটা লক্ষ করেছি।
দেশ (স্বদেশ) আমার দেশ আমার মায়ের মতো। দ্বষ-(হিংসা) কারও প্রতি দ্বেষ করো না।
চুরি-(অপহরণ) চুরি করা অপরাধ।
চুড়ি (গহনা): তোমার চুড়িগুলো বেশ সুন্দর।
কাটা (ছেদন) গাছ কাটা ঠিক নয়।
কাঁটা (কণ্টক): গোলাপ গাছটিতে কাঁটা ভর্তি।
———————————————————————————————-
১০. স্থূলাক্ষর পদগুলির কারক বিভক্তি নির্ণয় করো:
১০.১ আমেরিকার হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সে ইতিহাস নিয়ে গবেণষা করে।
উত্তর:
১০.২ অসীমা ইতিহাসের ছাত্রী হলেও ভূগোলও বেশ ভালোই জানে।
উত্তর:
১০.৩ তার মধ্যে আশি হাজার কিউবিক মাইলই যায় সমুদ্র থেকে।
উত্তর:
১০.৪ সাইবেরিয়ায় বড়জোর একই ইন্যি বেশি বরফ জমে।
উত্তর:
১০.৫ তাঁর নিজস্ব রকেটে তিনি অসীমাকে নিয়ে বহু জায়গায় বেড়াচ্ছেন।
উত্তর:
১১.১ ‘মেঘ-চোর’ এর মতো তোমার পড়া দু-একটি কল্পবিজ্ঞানের গল্পের নাম বলো।
উত্তর:
১১.২ এই গল্পে কজন চরিত্র? তাদের নাম কী?
উত্তর:
১১.৩ ‘মেঘ-চোর’ কাকে বলা হয়েছে?
উত্তর:
১১.৪ পুরন্দরের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
উত্তর:
১১.৫ অসীমা সম্বন্ধে দু-একটি বাক্য লেখো।
উত্তর:
১১.৬ পুরন্দর কী সাঙ্ঘাতিক কাণ্ড করেছেন?
উত্তর:
১১.৭ রাষ্ট্রসংঘে বিভিন্ন দেশ কী দাবি তুলেছে?
উত্তর:
১১.৮ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কোথায়?
উত্তর:
১১.৯ পুরন্দরের মুখটা হাঁ হয়ে গেল কেন? উত্তর: সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় প্রণীত ‘মেঘ-চোর’ অসাধারণ একটি কল্পবিজ্ঞানের গল্প। এই গল্পের নায়ক হলেন আবহাওয়া বিজ্ঞানী পুরন্দর চৌধুরী। তিনি যখন জানতে পারেন, আগে থেকেই কম্পিউটার প্রোগ্রামিং-এর কৌশল তৈরি করে রেখেছিলেন অসীমা। এই অসীমা তাঁদের রকেটটিকে বায়ুমণ্ডলের অনেক উপরে নিয়ে গিয়েছিলেন।
সেখানে পারদের সঙ্গে ১১টি ধাতু মিশিয়ে তাঁর ধাতব বলটি ক্রমে ক্রমে শীতল হয়ে আসছিল। এই বিষয় দেখে পুরন্দরের বিস্ময়ের শেষ ছিল না। যে সুন্দরী মেয়েটি তাঁর ভাইঝি পরিচয়ে তাঁর রকেট যাত্রার সহযাত্রী তিনি আসলে বিজ্ঞানী কারপভের মেয়ে।
পুরন্দরের পরীক্ষাকে ব্যর্থ প্রমাণিত করতে অসীমার এ কৌশল
জানতে পেরে এবং অসীমার মাথায় বুদ্ধি দেখে পুরন্দরের মুখ হাঁ হয়েগিয়েছিল।
১১.১০ জ্ঞান ফিরে পুরন্দর অবাক হয়েছিলেন কেন?
উত্তর:
১১.১১ দিবিজয় কে ছিলেন?
- উত্তর:
১১.১২ গল্পের ঘটনা যখন ঘটেছে তখন চরিত্রগুলি কোথায় ছিল?
■ উত্তর:
১১.১৩ ইগলু-র পরিবর্তে সেখানে তখন কী দেখা যাচ্ছিল?
উত্তর:
- ১১.১৪ কেন বলা হয়েছে অসীমা ‘ভূগোলও বেশ ভালো জানে’?
■ উত্তর:
১১.১৫ কে কোথা থেকে মেঘ এনেছিল?
উত্তর:
১১.১৬ তুষারযুগ কাকে বলে?***
উত্তর:
১১.১৭ পৃথিবী থেকে কত জল সারাবছর বাষ্প হয়ে মেঘে উড়ে
যায়?***
উত্তর:
১১.১৮ মানুষের জন্য বেশি বৃষ্টি দরকার কেন?
উত্তর:
১১.১৯ আটলান্টিস কী?***
উত্তর:
১১.২০ পুরন্দরের মতে আটলান্টিসের অবস্থান কোথায়?
উত্তর:
১১.২১ সাইবেরিয়া কোথায়?
উত্তর:
১১.২২ অসীমা কেন পুরন্দরকে ফেরিওয়ালা বলে ব্যঙ্গ করেছে?**
উত্তর:
১১.২৩ অ্যালয় কী?***
উত্তর:
১১.২৪ পুরন্দরের তৈরি গোলকটিতে আছে এমন কোন ধাতুর নাম গল্পে পেলে।
উত্তর:
১১.২৫ পুরন্দরের তৈরি গোলকটি এয়ারটাইট রাখতে হয় কেন?
উত্তর:
১১.২৬ ‘প্রকৃতিকে ধ্বংস করা একটা অপরাধ’-কে, কাকে, কখন
বলেছে?***
উত্তর:
১১.২৭ অসীমার প্রকৃত পরিচয় কী?
উত্তর:
১১.২৮ “তাহলে আমরা গুঁড়ো হয়ে যাব”- কে, কাকে, কেন বলেছে?***
উত্তর:
১১.২৯ অসীমার বিশেষ আগ্রহ কোন বিষয়ে?
উত্তর:
১১.৩০ “পৃথিবীর জল যেমন আছে তেমনই থাকুক!”- কে, কখন এ কথা বলেছে?
উত্তর:
১২. আট-দশটি বাক্যে উত্তর দাও :
উত্তর
১২.১ এই গল্পে কাকে কেন ‘মেঘ-চোর’ বলা হয়েছে? তাঁর মেঘ চুরির কৌশলটি সংক্ষেপে লেখো।
উত্তর:
১২.২ ‘বিজ্ঞান মানুষকে দিয়েছে অমিত বল, কিন্তু অযোগ্য মানুষের হাতে সেই ক্ষমতা হয়ে উঠতে পারে বিপজ্জনক এবং প্রাণঘাতী’-পঠিত গল্প অবলম্বনে উপরের উদ্ধৃতিটি বিশ্লেষণ করো।***
উত্তর:
১২.৩ পুরন্দর চৌধুরির চরিত্রটি তোমার কেমন বলে মনে
হয়েছে-বিশ্লেষণ করো।***
উত্তর:
১২.৪ গল্পটি অবলম্বনে অসীমা চরিত্রটি সম্বন্ধে তোমার মতামত জানাও।***
উত্তর:
১২.৫ এই গল্পে পুরন্দর এবং অসীমা আসলে দুটি পৃথক এবং পরস্পর বিরোধী বিজ্ঞান চেতনার প্রতিনিধিত্ব করেছে।কে, কোন্ ধারণার প্রতিনিধিত্ব করেছেন জানিয়ে তুমি এঁদের মধ্যে কাকে কেন সমর্থন করো বিশদে জানাও।***
উত্তর:
১২.৬ গল্পটিতে যতগুলো স্থানের নাম আছে তার একটি তালিকা বানিয়ে প্রত্যেকটি স্থান সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো। স্থানের নাম পরিচয়
সংযোজিত প্রশ্ন
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর:
————————————————————————————————-
১. “আমি হব আকাশের দেবতা ইন্দ্র।”—উক্তিটি কার? এই উক্তির কারণ কী?
————————————————————————————————-
উত্তর:
—————————————————————————————————————————
২. “আগে থেকে প্রোগ্রাম করে রেখেছিলাম।”-কে আগে থেকে কী প্রোগ্রাম করে রেখেছিলেন? কেন তিনি এই কর্মটি করেছিলেন, তা লেখো ****
—————————————————————————————————————————
উত্তর:
ব্যা ক র ণে র স হ জ পা ঠ
১. পদান্তর করো:
উত্তর:
২. বিপরীতার্থক শব্দ লেখো:
উত্তর: