Class 7 Sahityamela
পাগলা গণেশ
অ ধ্যা য় নং ৩
পাগলা গণেশ
লেখকর পরিচিত
বর্তমান বাংলাদেশের ময়মনসিংহে ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় জন্মগ্রহণ করেন। কর্মজীবনের শুরু স্কুলে শিক্ষকতার মধ্য দিয়ে। তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘ঘুণপোকা’। ‘মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি’ তাঁর প্রথম কিশোর উপন্যাস। কিশোর সাহিত্যিক হিসেবে বিশেষ কৃতিত্ব দেখিয়েছেন তিনি। ১৯৮৫ সালে পেয়েছেন ‘বিদ্যাসাগর পুরস্কার’। এছাড়াও পেয়েছেন ‘আনন্দ পুরস্কার’, ‘সাহিত্য অকাদেমি’ পুরস্কার। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে, চলমান শতাব্দীতে তাঁর মতো প্রতিভাবান ও সম্ভাবনাময় লেখক প্রায় নেই বললেই চলে।
গল্পের বিষয়বস্তু
‘পাগলা গণেশ’ গল্পটি একটি কল্পবিজ্ঞান কাহিনি। ৩৫৮৯ সালের পৃথিবীর অবস্থা কেমন হতে পারে, তাই-ই এ গল্পের বিষয়।
লেখক দেখিয়েছেন, বিজ্ঞান গবেষণায় পৃথিবী খুব উন্নতি করেছে। মানুষ নানারকম যান তৈরি করেছে, যা দিয়ে ইচ্ছামতো মহাশূন্যে ভ্রমণ করা যায়। গণেশ যে সময়ের কথা বলেছে, তখন জ্ঞানচর্চার একমাত্র বিষয় বিজ্ঞান। কবিতা, গান, ছবি আঁকা, কথাসাহিত্য, নাটক, সিনেমা- এসব নিয়ে কেউ চিন্তা করার প্রয়োজন বোধ করেনি। খেলাধুলা উঠে গিয়েছে। কিন্তু এরমধ্যে ব্যতিক্রম হল পাগলা গণেশ। দু’শো বছর বয়স্ক পাগলা গণেশ শিল্প-সংগীত-সাহিত্যকে নতুনভাবে পৃথিবীতে প্রচলন করতে চেয়েছে। কেননা, তার মনে হয়েছে এগুলো না থাকলে পৃথিবী বাঁচবে না। তাই সে এই সভ্য সমাজ থেকে দূরে হিমালয়ের একটি গিরিগুহায় আশ্রয় নিয়েছে। সেখানেও নির্জনতা নেই। সেখানেও নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলেছে।
তবু সেখানে বসেই গণেশ কবিতা লিখেছে, গান গেয়েছে, ছবি এঁকেছে। তার জন্য নানারকম ব্যঙ্গ-বিদ্রুপও শুনতে হয়েছে তাকে। তবু থামে না পাগলা গণেশ। আপন মনে সে তার কাজ করে গিয়েছে। এরপর একজন এসেছে তার কাছে। সে ঘটনাচক্রে মাইক্রো ইলেকট্রনিক্স-এর ছাত্র ছিল। তাকেই গণেশ কবিতা পড়ে শুনিয়েছে। যদিও সে কিছু বোঝেনি। কিন্তু পরদিন সে তার মা ও স্ত্রীকে নিয়ে এসেছে। গণেশ তাদের আপন মনে কবিতা ও গান শুনিয়েছে। এরপর এসেছে আরও কয়েকজন। এভাবে লোকের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তারা আর কেউ ব্যঙ্গ করেনি, বিদ্রুপ করেনি।
হঠাৎ একদিন দেখা যায়, রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব তাঁর বিমান থেকে গণেশের ডেরায় নামেন এবং বলেন- ‘এ আপনি কী কান্ড করেছেন?’ সবাই গান গাইতে লেগেছে, হিজিবিজি ছবি আঁকছে, পৃথিবী বোধ হয় উচ্ছন্নে গিয়েছে। গণেশ এবার হেসে ওঠে এবং বলে- ‘যাঃ তাহলে আর ভয় নেই, দুনিয়াটা বেঁচে যাবে…।’
• সঠিক অর্থ অভিধান
প্রতিরোধকারী-যার দ্বারা প্রতিরোধ করা হয় বা বাধা দেওয়া হয়। উড়ান যন্ত্র-যাতে চড়ে উড়ে বেড়ানো যায়, এমন যন্ত্র। কৃত্রিম-আসল নয়, নকল। ল্যাবরেটরি-গবেষণাগার/পরীক্ষাগার। সশরীরে শরীর নিয়ে। অনাবশ্যক-আবশ্যক নেই যার। ভাবাবেগ-আবেগ বা অনুভূতির আধিক্য, বিহ্বলতা। খামোকা -অকারণে। বিলুপ্ত-যা লোপ পেয়েছে। মেদুর-স্নিগ্ধ ও কোমল। উদ্রেক-উদয়, সঞ্চার। মৃত্যুঞ্জয়- মৃত্যুকে জয় করেছে যে। নির্জন-যেখানে জনপ্রাণী নেই। অবজার্ভেটরি- যেখান থেকে গ্রহনক্ষত্র পর্যবেক্ষণ বা পরীক্ষা- নিরীক্ষা করা হয়, – মানমন্দির। ভূগর্ভ-পৃথিবীর ভিতর। ভূপৃষ্ঠ পৃথিবীর উপরিতল। – অন্তরীক্ষ- আকাশ। নিপাট-একেবারে, নিছক, নিতান্ত। অন্তহীন-শেষ নেই যার। আয়ু-জীবনকাল। ভারসাম্য- সমতা। কৃতী-সফল, সার্থক। সম্ভ্রমে-সম্মান বা মর্যাদাসহ। অভিবাদন-নমস্কার বা সম্মান প্রদর্শন করা। হতভম্ব বুদ্ধি গুলিয়ে গেছে এমন। ফিরোজা-হালকা নীল বা আকাশি নীল। সুবাস-সুগন্ধ। আধো-আধো-অর্ধেক। মন্ত্রমুগ্ধ-মন্ত্রের দ্বারা সম্পূর্ণ বশীভূত। শ্রোতা-যে শোনে। দর্শক-যে দেখে। উচ্ছন্নে যাওয়া-অধঃপাতে যাওয়া। মকসো-অভ্যাস। দুনিয়া-পৃথিবী।
হা তে ক ল মে
১. সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো।
১.১. ‘পাগলা গণেশ’ একটি (বিজ্ঞান/কল্পবিজ্ঞান/রূপকথা) বিষয়ক গল্প।
উত্তর:
১.২ অবজার্ভেটরি-র বাংলা প্রতিশব্দ (পরীক্ষাগার/ গবেষণাগার/ নিরীক্ষণাগার)।
উত্তর:
১.৩ সভ্য সমাজ থেকে দূরে পালিয়ে গিয়ে গণেশ (হিমালয়ের গিরিগুহায়/গভীর জঙ্গলে/মহাকাশে) আশ্রয় নিয়েছিলেন।
উত্তর:
১.৪ গল্পের তথ্য অনুসারে মৃত্যুঞ্জয় টনিক আবিষ্কার হয়েছিল (৩৫৩৯/৩৪৩৯/৩৫০০) সালে।
উত্তর:
২. সংক্ষেপে উত্তর দাও।‘
২.১ “সালটা ৩৫৮৯”- এই সময়ের মধ্যে পৃথিবীতে কোন কোন নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের কথা গল্পে বলা হয়েছে?***
উত্তর:
২.২ “ওসব ‘অনাবশ্যক ভাবাবেগ’ কোনো কাজেই লাগে না”- ‘অনাবশ্যক ভাবাবেগ’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? তাকে সত্যিই তোমার ‘অনাবশ্যক’ বলে মনে হয় কি?***
উত্তর:
২.৩ “চর্চার অভাবে মানুষের মনে আর ওসবের উদ্রেক হয় না”-মানুষের মন থেকে কোন্ কোন্ অনুভূতিগুলি হারিয়ে গেছে?
উত্তর:
২.৪ “ব্যতিক্রম অবশ্য এক আধজন আছে।”- ‘ব্যতিক্রমী’ মানুষটি কে? কীভাবে তিনি ব্যতিক্রমী হয়ে উঠেছিলেন?***
(বহরমপুর কে.এন. কলেজ স্কুল, উ.মা)
উত্তর: ব্যতিক্রমী মানুষটি হল দু’শো বছর বয়স্ক পাগলা গণেশ।
- সমগ্র জগৎ যখন বিজ্ঞানের চর্চায় মত্ত, যখন সবাই শিল্প-সংগীত-
সাহিত্যের প্রয়োজন ভুলে গেছে; তখন পাগলা গণেশ সভ্যসমাজ থেকে
দূরে হিমালয়ের গৃহায় বসে কবিতা লিখে, গান গেয়ে, ছবি
এঁকে-পৃথিবীতে এগুলোর প্রচলন করতে চেয়েছে। কেননা, তার মতে
পৃথিবীটা তাহলে বেঁচে যাবে। আর এভাবেই সে ব্যতিক্রমী হয়ে উঠেছে।
২.৫ “ও মশাই, এমন বিকট শব্দ করছেন কেন?”-কার উদ্দেশ্যে কারা একথা বলেছিল? কোন্ কাজকে তারা ‘বিকট শব্দ’ মনে করেছিল?
উত্তর:
২.৬ “গণেশ তাদের মুখশ্রী ভুলে গেছে”- গণেশ কাদের মুখশ্রী ভুলে গেছে? তার এই ভুলে যাওয়ার কারণ কী বলে তোমার মনে হয়?
উত্তর:
২.৭ “গণেশকে সসম্ভ্রমে অভিবাদন করে বলল”-কে, কী বলেছিল? তার এভাবে তাঁকে সম্মান জানানোর কারণটি কী?**
উত্তর:
২.৮ “আমি পৃথিবীকে বাঁচানোর চেষ্টা করছি”-বক্তা কীভাবে
পৃথিবীকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছিল? তার প্রয়াস শেষ পর্যন্ত
সফল হয়েছিল কি?
উত্তর:
২.৯ ‘লোকটা অসহায়ভাবে মাথা নেড়ে বলল’-এখানে কার কথা বলা হয়েছে? সে কী বলল? তার অসহায়ভাবে মাথা নাড়ার কারণ কী?**
উত্তর:
২.১০ “তিনজন মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে বসে রইল।”- এই তিনজন কারা? তাদের মুগ্ধতার কারণ কী?
উত্তর:
৩. ‘পাগলা গণেশ’ গল্পের মুখ্যচরিত্র গণেশকে তোমার কেমন
লাগল?**
উত্তর:
৪. অর্থ অপরিবর্তিত রেখে নিম্ন রেখাঙ্কিত শব্দগুলির পরিবর্তে নতুন শব্দ বসাও।
৪.১ ওসব অনাবশ্যক ভাবাবেগ কোনো কাজেই লাগে না।
উত্তর:
৪.২ কেউ ঠাট্টা-বিদ্রুপ করল না।
উত্তর:
৪.৩ দুনিয়াটা বেঁচে যাবে।
উত্তর:
৪.৪ মহাসচিব তাঁর বিমান থেকে নামলেন গণেশের ডেরায়। উত্তর: মহাসচিব তাঁর আকাশযান থেকে নামলেন গণেশের আস্তানায়।
৪.৫ গণেশকে সসম্ভ্রমে অভিবাদন জানিয়ে বলল।
উত্তর:
৪.৬ লোকে গান গাইতে লেগেছে, কবিতা মকসো করছে।
উত্তর:
৪.৭ হিমালয় যে খুব নির্জন জায়গা, তা নয়।
উত্তর:
৪.৮ ধুর মশাই, এ যে বিটকেল শব্দ।
উত্তর:
৫. এক কথায় লেখো।
- মহান যে সচিব-মহাসচিব।
• প্রতিরোধ করে যে-প্রতিরোধকারী।
• গতিবেগ আছে যার-গতিবেগসম্পন্ন।
- মৃত্যুকে জয় করেছে যে-মৃত্যুঞ্জয়।
- অন্ত নেই যার- অনন্ত।
৬. সন্ধি বিচ্ছেদ করো।
মাধ্যাকর্ষণ-মাধ্য (মধ্য) + আকর্ষণ; আবিষ্কার-আবিঃ + কার; মৃত্যুঞ্জয়-মৃত্যুম্ + জয়; অনাবশ্যক-অন্ + আবশ্যক; গবেষণা- গো + এষণা; অন্তরীক্ষ-অন্তঃ + ঈক্ষ; গণেশ-গণ + ঈশ; হিমালয়-হিম আলয়; নির্জন-নিঃ + জন;
গবেষণাগার-গবেষণা আগার; পরীক্ষা-পরি + ঈক্ষা।
৭. সমার্থক শব্দ লেখো।
কৃত্রিম-নকল। আন্দোলন-আলোড়ন। পৃথিবী-বসুন্ধরা।
৮. নিম্নলিখিত বিশেষণগুলির পর উপযুক্ত বিশেষ্য বসাও এবং বাক্যরচনা করো।
- কৃত্রিম-কৃত্রিম পা
ধনঞ্জয়ের একটা পা কেটে গিয়েছিল, তাই ও একটা কৃত্রিম পা লাগিয়েছে।• মেদুর-মেদুর স্পর্শ।
মায়ের ভালোবাসাময় মেদুর স্পর্শে খোকা নিশ্চিন্তে ঘুমায়।
- সুকুমার-সুকুমার শিল্প
- বিজ্ঞানের বাড়াবাড়িতে সুকুমার শিল্পের কদর কেউ বুঝতে চায় না।
◆ যান্ত্রিক যান্ত্রিক শক্তি
মানুষ যান্ত্রিক শক্তিকে ব্যবহার করেই সমস্ত উন্নতি করেছে।
• ফিরোজা-ফিরোজা আকাশ
ফিরোজা আকাশে উড়ে বেড়াচ্ছে সাদা সাদা মেঘের দল।
- মন্ত্রমুগ্ধ-মন্ত্রমুগ্ধ পাঠক
সুনির্মলবাবু মন্ত্রমুগ্ধ পাঠকের মতো বইটি পড়ছেন।
৯. রেখাঙ্কিত পদগুলির কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করো।
৯.১ গণেশও আর সকলের মতো টনিকটা খেয়েছিল।
উত্তর:
৯.২ তার গানের গলা বেশ ভালোই।
উত্তর:
৯.৩ আকাশে একটা পিপে ভাসছিল।
উত্তর:
৯.৪ আজ সকালে গণেশকে কবিতায় পেয়েছে।
উত্তর:
৯.৫ আমি পৃথিবীকে বাঁচানোর চেষ্টা করছি।
উত্তর:
৯.৬ ও মশাই, এমন বিকট শব্দ করছেন কেন?
উত্তর:
৯.৭ রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব তাঁর বিমান থেকে নামলেন।
উত্তর:
৯.৮ তিনজন মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে বসে রইল।
উত্তর:
সংযোজিত প্রশ্ন
একটি বাক্যে উত্তর দাও।
১. গণেশ কে?
উত্তর:
২. গণেশের বয়স কত?
উত্তর:
৩. গণেশের সন্তান ক’জন?
উত্তর:
৪. গণেশের বড়ো ছেলের বয়স কত?
উত্তর:
৫. গণেশের ছোটো ছেলের বয়স কত?
উত্তর:
৬. গণেশের মেয়ের বয়স কত?
উত্তর:
৭. গণেশের ছেলে মেয়ে কী গণেশের কাছে আসে?
উত্তর:
৮. ‘গণেশ তাদের মুখশ্রী ভুলে গেছে’-কাদের মুখশ্রী ভুলে গেছে?
উত্তর:
৯. গণেশের পত্নী কোথায় কাজ করত?
উত্তর:
১০. গণেশের পত্নী এখন কোথায় থাকে?
উত্তর:
১১. পৃথিবীর পরবর্তী উড়ান যন্ত্র দেখতে কেমন হবে?
উত্তর:
১২. ‘কে টু’-র সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো।*** উত্তর: ‘কে টু’ হল হিমালয় পর্বতমালার একটি বিখ্যাত শৃঙ্গ। এই
শৃঙ্গটি পাকিস্তান এবং চিনের সীমান্তে অবস্থিত। এটি খুব দুর্গম। এর উচ্চতা ২৮.২৫১ ফুট। শীতকালে এর চূড়ায় লোহার মতো শক্ত জমাট বরফ থাকে। এটি পৃথিবীর অন্যতম নির্জন স্থান।
১৩. গণেশের কাছে ‘ধামা’-র মতো আকাশযান থেকে কে নেমে এসেছিলেন?
উত্তর:
১৪. গণেশের কাছে ‘পিপে’ থেকে কারা নেমে এসেছিলেন?
উত্তর:
১৫. গণেশের দীর্ঘজীবী হওয়ার কারণ কী?
উত্তর:
১৬. দেড়শো বছর আগে ঘটা কোন্ জিনিস গণেশের পছন্দ হয়নি?
উত্তর:
১৭. ‘এটা কীসের সার্কিট ডিজাইন বলুন তো!’ বক্তা কে? কাকে উদ্দেশ্য করে এই বক্তব্য?
উত্তর:
১৮. ‘পৃথিবী যে উচ্ছন্নে গেল!’ এই উক্তিটির বক্তা কে?
উত্তর :
১৯. ‘কিছুই বুঝিনি স্যার।’ বক্তা কে?*
উত্তর:
২০. ‘আমি পৃথিবীকে বাঁচানোর চেষ্টা করছি’। বস্তা কে?
- উত্তর:
সংক্ষেপে উত্তর দাও।
___________________________________________________________
১. ‘পাগলা গণেশ’ গল্পটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।
___________________________________________________________
অথবা
___________________________________________________________
‘পাগলা গণেশ’ গল্পের এই নামকরণ কতখানি যুক্তিসংগত বলে মনে করো।
___________________________________________________________
উত্তর:
____________________________________________________________________________
২. “গণেশ খুব খুশি।”-গণেশের খুশি হওয়ার কারণ কী?
____________________________________________________________________________
উত্তর:
___________________________________________________________________________
৩. “বিজ্ঞান ছাড়া অন্য কোনো চর্চাই নেই।”-মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো।
___________________________________________________________________________
উত্তর:
৪. “ওসব অনাবশ্যক ভাবাবেগ কোনো কাজেই লাগে না।”- অনাবশ্যক ভাবাবেগ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? তা কাজে লাগে না কেন?***
উত্তর:
৫. “এই মৃত্যুহীন জীবন, এই অন্তহীন আয়ু কি এভাবেই যন্ত্রণার মধ্যে কাটাতে হবে?”- পাগলা গণেশের কেন একথা মনে হয়েছিল?**
উত্তর:
৬. “…তাহলে আর ভয় নেই। দুনিয়াটা বেঁচে যাবে…”- কার কখন একথা মনে হয়েছে?**
উত্তর:
৭. পাগলা গণেশ চরিত্রটি কেমন। তা আলোচনা করো।++
উত্তর:
ব্যা ক র ণে র স হ জ পা ঠ
১. বিপরীত শব্দ লেখো:
সকাল, কঠিন, লাভ, অনাবশ্যক, ভাবাবেগ, জন্ম, আশ্রয়, আকাশ, কৃত্রিম।
উত্তর:
২. নিম্নলিখিত পদগুলির পদান্তর কর:
সংগীত, সাহিত্য, শিল্প, আগ্রহ, বিনীত, বৈজ্ঞানিক, সপ্তাহ, পৃথিবী, ব্যতিক্রম, স্থাপন, প্রকৃতি।
উত্তর: