WBBSE Class 7 Sahityamela “সাহিত্য়মেলা” Answer (Bengali Medium) | স্বাধীনতা সংগ্ৰামে নারী Chapter Answer

Class 7 Sahityamela

স্বাধীনতা সংগ্ৰামে না

অধ্যায়২৭

স্বাধীনতা সংগ্রামে নারী

লেখিকা পরিচিতি

ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের উল্লেখযোগ্য বর্ণময় চরিত্র কমলা দাশগুপ্ত ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। প্রত্যক্ষভাবে সশস্ত্র বিপ্লবে অংশগ্রহণ করেছেন। গোপনে বিপ্লবীদের অস্ত্র সরবরাহ করতেন। একাধিকবার কারাবরণ করেছেন। ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় তাঁর আত্মজীবনী ‘রক্তের অক্ষরে’। সম্পাদনা করতেন ‘মন্দির’ নামক একটি পত্রিকা। ‘স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলার নারী’ (১৯৬৩) গ্রন্থটিতে স্বাধীনতা সংগ্রামে নারীর ভূমিকা সম্পর্কে খুব সুন্দর তথ্যভিত্তিক বিবরণ দেওয়া আছে। এই বরেণ্য দেশপ্রেমিক তথা লেখিকা ২০০০ সালে পরলোকগমন করেন।

পাঠ্যাংশটি ‘স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলার নারী’ গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।

বিষয়বস্তু

এখানে স্বাধীনতা সংগ্রামী ননীবলা দেবী ও দুকড়িবালা দেবীর জীবন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। ননীবালা দেবী ১৮৮৮ সালে হাওড়া জেলার বালিতে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা সূর্যকান্ত ব্যানার্জী, মা গিরিবালা দেবী। বিপ্লবী অমরেন্দ্র ব্যানার্জীর কাছে বিপ্লবের দীক্ষা নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন দেশের কাজে। বন্দি রামচন্দ্র মজুমদারের মিস্ত্রি সেজে তার সঙ্গে দেখা করে আসেন জেল থেকে, এবং পিস্তলের গুপ্ত খবরও নিয়ে আসেন। রিষড়া, চন্দননগর প্রভৃতি বিভিন্ন স্থানে তিনি ছিলেন বিপ্লবীদের আশ্রয়দাত্রী। শেষপর্যন্ত পেশোয়ারে কলেরায় আক্রান্ত ননীবালা গ্রেপ্তার হন। কাশীর জেলে এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি জেলে অনেক কষ্ট, অত্যাচার সহ্য করলেও, বিপ্লবীদের কোনো কথা তিনি প্রকাশ করেননি। একদিন তাঁর লেখা একটি দরখাস্ত পুলিশের স্পেশাল সুপারিন্টেনডেন্ট গোল্ডি সাহেব ছিঁড়ে ফেলে দিলে, অপমানে রাগে গোল্ডির গালে এক চড় বসিয়ে দিলেন। দু’বছর বন্দিজীবন কাটিয়ে অবশেষে ১৯১৯ সালে তিনি মুক্তিপান। এরপর তিনি দারিদ্র্যে, লাঞ্ছনায়, অনাদরে বাকি জীবনটা কাটান। ১৮৮৭

সালে বীরভূম জেলার নলহাটি থানার ঝাটপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন দুকড়িবালা দেবী। পিতা নীলমণি চট্টোপাধ্যায়, এবং মা কমলকামিনী দেবী। তাঁর বোনপো নিবারণ ঘটক তাঁর বাড়িতে বন্ধুবান্ধব নিয়ে আসত স্বদেশি ও বেআইনি বই লুকিয়ে পড়বার জন্য। এরপর তিনি বিপ্লবীদলে যোগ দেন। একদিন নিবারণ সাতটি মসার (Mauser) পিস্তল তাঁকে দেন লুকিয়ে রাখার জন্য। ১৯১৭ সালে পুলিশ তাঁর বাড়ি ঘিরে ফেলে, তল্লাসিতে পিস্তলগুলি পাওয়া যায়। শত জেরাতেও তিনি জানাননি এ পিস্তল কে দিয়েছে, কোথা থেকে এসেছে। দু’বছর বন্দিজীবন কাটিয়ে ১৯১৮ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পান। এরপর সম্ভবত ১৯৭০ সালে তাঁর মৃত্যু হয়।

নামকরণের সার্থকতা

পরাধীন ভারতবর্ষের দুজন বাঙালি অগ্নিকন্যার কথা পাঠ্যাংশটিতে আছে। যাঁরা সব কিছু ভুলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে গড়েছিলেন। স্বাধীনতা সংগ্রামে নারী শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও অংশগ্রহণ করেছিল, তারই ঐতিহাসিক দলিল আলোচ্য পাঠ্যাংশটি। রচনাটির নাম তাই ‘স্বাধীনতা সংগ্রামে নারী’ সার্থক হয়েছে।

সঠিক অর্থ অভিধান

দীক্ষা-মন্ত্র গ্রহণ। ভ্রাতুষ্পুত্র-ভাইপো। তল্লাসি খোঁজা, অনুসন্ধান করা। গ্রেপ্তার-আটক। শ্যেনদৃষ্টি-তীক্ষ্ণদৃষ্টি। হাসিল-সম্পাদন, পূর্ণকরা। ব্যবধান-পার্থক্য। আশ্রয়দাত্রী-যিনি আশ্রয় দেন (মহিলা)। গৃহকর্ত্রী-বাড়ির মহিলা প্রধান। পলাতক-যে পালিয়ে বেড়ায়। হলিয়া-আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য চিত্র সহ বিজ্ঞাপন। নিশাচর- রাতে চরে যারা। অদৃশ্য-দৃষ্টির বাইরে। নিমেষে মুহূর্তের মধ্যে। বাল্যবন্ধু-বাল্যকালের বন্ধু। সুপারিনটেনডেন্ট-অধীক্ষক। হাল- আশা। দরখাস্ত-আবেদনপত্র। বোনপো-বোনের ছেলে। জেটিসরকার-বন্দরে মালপত্র ওঠানো নামানোর হিসাব রাখেন যিনি। গাড়োয়ান-যে গোরুর গাড়ি চালায়। জেরা- জবাবদিহি। ট্রাইবুনাল-বিচার সভা। অগ্রগামী-আগে চলে যে।

১. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো:

১.১ ননীবালা দেবী বিপ্লবের দীক্ষা পেয়েছিলেন (অমরেন্দ্র চ্যাটার্জী/যদুগোপাল মুখার্জী/ভোলানাথ চ্যাটার্জী)-এর কাছ থেকে।

১.২ ননীবালা দেবী (রিষড়াতে/চুচুঁড়াতে/চন্দননগরে) অমর চ্যাটার্জী ও তাঁর কয়েকজন সহকর্মীকে আশ্রয় দেন।

১.৩ চন্দননগর থেকে পালিয়ে ননীবালা দেবী যান (পেশোয়ারে/কাশীতে/রিষড়াতে)

১.৪ কাশীর ডেপুটি পুলিশ সুপার (জিতেন ব্যানার্জী/হিতেন ব্যানার্জী/যতীন ব্যানার্জী) ননীবালা দেবীকে জেরা করতেন। উত্তর: জিতেন ব্যানার্জী।

১.৫ পুলিশ সুপার গোল্ডির কাছে ননীবালা দেবী (সারদামণি দেবী/ভগিনী নিবেদিতা/দুকড়িবালা দেবী)-র কাছে থাকার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।

১.৬ দুকড়িবালা দেবী বিপ্লবের অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন (বোনপো/ভাইপো/ভাই) নিবারণ ঘটকের কাছে।

১.৭ বিপ্লবী হরিদাস দত্ত (গাড়োয়ান/পুলিশ/খালাসির) ছদ্মবেশে পিস্তল চুরি করেন।

২. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :

২.১ বিপ্লবী রামচন্দ্র মজুমদারের ‘মসার’ (পিস্তল)-এর খোঁজ নেওয়ার জন্য ননীবালা দেবী কী কৌশল অবলম্বন করেছিলেন?

২.২ ‘এঁদের সকলেরই মাথায় অনেক হাজার টাকার হুলিয়া ছিল’-‘হুলিয়া’ শব্দটির অর্থ কী? এঁরা কারা? এঁদের আশ্রয়দাত্রী কে ছিলেন? হুলিয়া থাকার জন্য এঁরা কীভাবে চলাফেরা করতেন?***

২.৩ “ননীবালা দেবী পলাতক হলেন” ননীবালা দেবী পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন কেন? তিনি পালিয়ে কোথায় গিয়েছিলেন? সেখানে তিনি কোন অসুখে আক্রান্ত হন?***

২.৪ “ননীবালা দেবী সবই অস্বীকার করতেন”-ননীবালা দেবী কোন্ কথা অস্বীকার করতেন? তার ফলশ্রুতিই বা কী হত?

২.৫ কাশীর জেলের ‘পানিশমেন্ট সেল’-টির অবস্থা কেমন ছিল? সেখানে ননীবালা দেবীর ওপর কী ধরনের অত্যাচার করা হত?

২.৬ “ননীবালা দেবী তখুনি দরখাস্ত লিখে দিলেন”- ননীবালা দেবী কাকে দরখাস্ত লিখে দিয়েছিলেন? দরখাস্তের বিষয়বস্তু কী ছিল? শেষপর্যন্ত সেই দরখাস্তের কী পরিণতি হয়েছিল?***

২.৮ পুলিশ কোন্ অভিযোগে দু’কড়িবালা দেবীকে গ্রেপ্তার করেন? বিচারে তাঁর কী শাস্তি হয়?

৩. আট-দশটি বাক্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও:

৩.১ স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী স্বনামধন্য খ্যাতনামা

৩.২ ননীবালা দেবী ও দুকড়িবালা দেবীর অনমনীয় বৈপ্লবিক মনোভাব কীভাবে পরবর্তীকালের বিপ্লবী নারীকে পথ দেখিয়েছে পাঠ্য-গদ্যাংশ অবলম্বনে তোমার মতামত জানাও।

৪. ননীবালা দেবী এবং দুকড়িবালা দেবী ছাড়া তুমি আর কোন্ কোন্ মহিলা স্বাধীনতা সংগ্রামীর কথা জানো? তাঁদের অবদানের কথা শিক্ষক-শিক্ষিকার কাছ থেকে জেনে নাও এবং খাতায় লেখো।

৫. ঘটনার ক্রম অনুসারে সাজিয়ে লেখো:

৫.১ চন্দননগরে যদুগোপাল মুখার্জী, অমর চ্যাটার্জী, অতুল ঘোষ প্রমুখ বিপ্লবীকে আশ্রয়দান ও সেখান থেকে পলায়ন করলেন ননীবালা দেবী।

৫.২ পেশোয়ার থেকে গ্রেপ্তার করে কাশীতে পাঠানো হল ননীবালা দেবীকে এবং আলো বাতাসহীন বদ্ধ ঘরে তালা বন্ধ করে শাস্তি দেওয়া হত।

৫.৩ বাগবাজারে মা সারদার কাছে থাকার ইচ্ছা প্রকাশ করে দরখাস্ত লিখলেন ননীবালা দেবী।

৫.৪ আই. বি. পুলিশের স্পেশাল সুপারিনটেন্ডেন্ট গোল্ডি ননীবালা দেবীকে জেরা করতেন।

৫.৫ অমর চ্যাটার্জী ও তাঁর সহকর্মীকে রিষড়াতে দুই মাস আশ্রয় দিলেন ননীবালা দেবী।

৫.৬ পুলিশ সুপার গোল্ডি দরখাস্ত ছিঁড়ে ফেলায় ক্ষিপ্ত ননীবালা দেবী এক চড় বসিয়ে দিলেন গোল্ডির মুখে।

৫.৭ ভাইপো অমরেন্দ্র চ্যাটার্জীর কাছে বিপ্লবের দীক্ষা পেলেন ননীবালা দেবী।

৫.৮ রামচন্দ্র মজুমদারের স্ত্রী সেজে প্রেসিডেন্সি জেল থেকে ননীবালা দেবী সংগ্রহ করলেন পিস্তলের গুপ্ত খবর।

৬. কে, কোন্ আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত মিলিয়ে লেখো।

 প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার-

মাতঙ্গিনী হাজরা-

সরোজিনী নাইডু

 ঝাঁসির রানি লক্ষ্মীবাঈ

উত্তর: প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার-

মাতঙ্গিনী হাজরা-আইন

সরোজিনী নাইডু-

ঝাঁসির রানি লক্ষ্মীবাঈ

৭. পাঠ্য গদ্যাংশটি পড়ে নিম্নলিখিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে দু-চার কথা লেখো:

          ৮. অর্থ লেখো ও বাক্য রচনা করো:

          ৯. নীচের স্থূলাক্ষর অংশগুলির কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করো:

           ৯.১ বিপ্লবী অমরেন্দ্র চ্যাটার্জীর কাছে বিপ্লবের দীক্ষা পেলেন ননীবালা দেবী।

          ৯.২ ১৯১৫ সালে চন্দননগরে আবার বাড়ি ভাড়া নেওয়া হয়েছিল।

          ৯.৩ স্নায়ুর শক্তিকে চূর্ণ করে দেবার চূড়ান্ত প্রচেষ্টা।

          ৯.৪ এগুলি ছিল রডা কোম্পানি থেকে চুরি করে আনা মাল।

           ৯.৫ ছ’খানা গাড়ি তিনি রডা কোম্পানির গুদামে পৌঁছে দেন।

           ৯.৬ তল্লাশিতে পাওয়া যায় সাতটা মসার পিস্তল।

          ৯.৭ শত জেরাতেও মাসিমার মুখ থেকে বের করতে পারল না।

          ১০. এককথায় লেখো:

          সংযোজিত প্রশ্ন

          একটি বাক্যে উত্তর দাও:

          ১.১ ননীবালা দেবী কার কাছে বিপ্লবের অগ্নিমন্ত্রে দীক্ষিত হয়েছিলেন?

          ১.২ কাদের মাথায় অনেক টাকার হুলিয়া ছিল?

          ১.৩ “পুলিশ ক্রমে জানতে পারল”-পুলিশ ক্রমে কী জেনেছিল?

          ১.৪ ননীবালা দেবীকে কাশীর জেল থেকে কোথায় আনা

          হয়েছিল

          ১.৫ ননীবালা দেবী কতদিন বন্দি জীবন কাটিয়েছিলেন?

          ১.৬ “পুলিশ হয়রান হয়ে ফিরত”-পুলিশের হয়রান হয়ে ফেরার কারণ কী? **

          ১.৭ “পুলিশ তৎপর হয়ে উঠল তাঁকে গ্রেপ্তার করতে”-কাকে কেন গ্রেপ্তার করতে পুলিশ তৎপর হয়ে উঠেছিল? *

          ১.৮ কে, কাকে পিস্তল লুকিয়ে রাখতে দিয়েছিলেন?

          ১.৯ দুকড়িবালা দেবীর কতদিনের সাজা হয়েছিল?

          ১.১০ দুকড়িবালা দেবী বোনপোর নাম কী ছিল?

          ২. সংক্ষেপে উত্তর দাও।

           ২.১ “অমনি যেন বারুদে আগুন পড়ল”- কখন, কেন বারুদে আগুন পড়েছিল?**

          ২.২ “এই মহীয়সী ছিলেন সেই পরিণতিসম্ভবা মেঘ”-‘মহীয়সী’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে? এই উক্তির কারণ ব্যাখ্যা করো।**

          ২.৩ “শুধু বাচ্চাদের যেন তাঁরা দেখেন, শিশুরা যেন না কাঁদে”-কে, কাকে উদ্দেশ্য করে এই উক্তিটি করেছেন? এই উক্তির মধ্যে বিপ্লবের জন্যেই একজন বিপ্লবীর যে আত্মত্যাগের কাহিনিটি রয়েছে, তা লেখো।

          ব্যাকরণের সহজ পাঠ

          ১. স্থূলাক্ষর পদগুলির কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো:

          ১.১ তিনি বিধবা হন।

          ১.২ রামচন্দ্র মজুমদার গ্রেপ্তার হন।

          ১.৩ তিনি পথ দেখিয়েছেন।

          ১.৪ পুলিশের দৃষ্টি পড়ল এখানেও।

          ১.৫ আপনি দরখাস্ত লিখে দিন।

          ১.৬ সকলেই পুলিশকে ভয় পায়।

          ১.৭ তবু মুখ দিয়ে স্বীকারোক্তি বের করতে পারেন না।

          ১.৮ কাশীর জেল পুরনো।

          ১.৯ পিসিমা, করেন কী?

          ১.১০ লুকিয়ে পড়বার আড্ডা ছিল মাসিমার বাড়ি।

          ২. পদান্তর করো: পথ, শিশু, স্নায়ু, মুখ, দীক্ষা, বিপ্লব, সময়, দিন, লাঞ্ছনা, কল্পনা, বিধবা, প্রেরিত।

          ৩. সঠিক বানানটি লেখো: কাশী/কাসি, শিকারী/শিকারি, তল্লাশী/তল্লাশি, শূন্য/শূণ্য, দারিদ্র্য/দারিদ্র, উদ্যত/উদ্দত।

          ৪ . সমার্থক শব্দ লেখো:

          বিপ্লব, ভ্রাতুষ্পুত্র, পলাতক, দৃষ্টি, গ্রেপ্তার, পিস্তল, বিধবা, ইন্টারভিউ, হাসিল, কল্পনা, গুপ্ত, ব্যবধান, নিষ্ঠুর, নিমেষ, অদৃশ্য, তল্লাশি, জেরা, অন্ধকার, স্নায়ু, দরখাস্ত, চড়, মানসম্মান, মহীয়সী, স্বদেশি, অগ্রগামী।

          ৫. বিশেষ্যগুলি বিশেষণে এবং বিশেষণগুলিকে বিশেষ্যে পরিণত করো: